‘লিপ ডে’: চলতি বছর (year 2020) লিপ ইয়ার (Leap Year)। অর্থাৎ, এবছরের ফেব্রুয়ারিতে বাড়তি একটি দিন যোগ হওয়ায় ২৮ নয় ২৯ দিনে মাস।
যাকে ভৌগোলিক ভাষায় বলা হয় লিপ ডে (Leap Day)। যে বছরকে চার দিয়ে ভাগ করতে ভাগশেষ থাকে না সেই বছরই লিপ ইয়ার হিসেবে চিহ্নিত হয়।
৪ বছর অন্তর এই অধিবর্ষ বা লিপ ইয়ারে বছরের দ্বিতীয় মাসে একটি বাড়তি দিন যোগ হয়।
আমরা জানি, সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী একবার প্রদক্ষিণ করতে সময় নেয় ৩৬৫ দিন। ভূগোল মতে, পৃথিবীর এই বার্ষিক গতির সঠিক সময় ৩৬৫ দিন ৬ ঘণ্টা।
মসরুর জুনাইদ-এর ব্লগে আরও পড়ুন-
- ই–পাসপোর্ট সহজে যেভাবে পাবেন
- যেভাবে হটলাইন ৯৯৯ ব্যবহার করবেন
- জেনে নিন কপিরাইট নিবন্ধন করার নিয়মকানুন: ঘরে বসেই ই-কপিরাইট!
- জমি কেনার আগে যেসব বিষয় সতর্ক থাকতে হবে, খুঁটিনাটি জেনে নিন
যার চার বছর অন্তর যোগফল দাঁড়ায় ৩৬৬ দিন। সেই বাড়তি দিন এভাবে লিপ ডে হিসেবে যুক্ত হয় ফেব্রুয়ারি মাসে।
বিশ্বের বেশিরভাগ সৌর ক্যালেন্ডারে উল্লেখ আছে এই লিপ ইয়ার এবং লিপ ডের। গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী চান্দ্র মাসের ওপর নির্ভর করে এই বাড়তি দিন যুক্ত হয়।
সেবছর ৩৬৫ দিনের বদলে বছর হয় ৩৬৬ দিনে। সম্পূর্ণ ভৌগোলিক কারণে হলেও এখনও এই বিশেষ দিন বা বছর নিয়ে মানুষের মনে নানা কুসংস্কার রয়ে গেছে।
লিপ দিবসে জন্ম নেওয়া যে কোনও ব্যক্তি “লিপলিং” নামে পরিচিত। গিনেস বুক অফ রেকর্ডস জানিয়েছে, সেখানে লিপ ডে’তে একই বংশের দুই সদস্য জন্মানোর রেকর্ড আছে।
লোককথা বলছে, লিপডে নাকি সাধারণত শুক্রবারে হয় এবং সেদিন বদল ঘটে আবহাওয়ারও।